ঢাকা ০৩:৫৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
শিরোনাম ::
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রৌমারীতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত  কুড়িগ্রামে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টি  রৌমারী উপজেলার আহব্বায়ক কমিটির অনুমোদন   আজ দুপুর ১টার মধ্যে ১২ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা কুরবানির বিধান ও কি পরিমান ঋণ থাকলেও তার ওপর কুরবানি করা ওয়াজিব কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালন কচাকাটায় শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল রৌমারীতে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত রৌমারীতে বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ১০০ মিটার রাস্তা ভেঙ্গে ৮ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে ৯ নারী পুরুষ ও শিশুকে পুশইন করেছে বিএসএফ

তরুণ প্রজন্মের প্রতাশায় নতুন বাংলাদেশ গড়তে কুড়িগ্রাম সফর করলেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা  

তরুণ প্রজন্মের প্রতাশায় নতুন বাংলাদেশ গড়তে কুড়িগ্রাম সফর করলেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

গণঅভ্যুথানের প্ররণায় শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ এবং দুর্ণীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রামে ছাত্র নাগরিকের সাথে বৈষম্যবিরোধী কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের  মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

এতে বৈষম্য ও দুর্ণীতিমুক্ত দেশ গড়তে কুড়িগ্রাম জেলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার মতামত নেন কেন্দীয় সমন্বয়করা।

জেলায় জেলায় সফর উপলক্ষে সোমবার রাতে কুড়িগ্রামে আসেন আবু সাইদ লিয়ন, তারিকুল ইসলাম, রকিব মাসুদ, এস আই শাহিন, মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা,আব্দুল মুলঈম, মিশু আলী সুহাস, মো: জহির রায়হান, ফিজাদুর রহমান দিবস, সুমন বসনিয়া, সজিব ইসলাম, আব্দুর রফিকের ১২ জন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কের একটি দল।

সকালের দিকে তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ পরিবারের বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন। পরে বিভন্ন রাজনৈতিক দল ও প্রশাসেন কর্তা ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেন তারা। পরে বিকেলে কলেজ মাঠে ছাত্র-জনতার মুখে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে অনিয়ম, দুর্ণীতি ও আশা আকাংখার কথা শোনেন তারা।

কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা ও মিশু আলী সুহাস জানান, বৈষম্যবিরোধী চাত্র আন্দোলনের ৯টি প্রতিনিধি দল গোটা বাংলাদেশের জেলা ও বিভাগগুলোতে সফরে বের হয়েছে। এর উদ্দিশ্য হলো গত ৫ আগষ্টের গণ অভ্যৎানে দেশের প্রতিটিস্তরের মানুষ সব জায়গা থেকে অংশ গ্রহণ করেছে।  পরবর্তীতে বন্যাসহ বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এসব মানুষের কাছে পৌছানো সম্ভব হয়নি, তাদের কথা শোনা সম্ভব হয়নি।  গণ অভ্যুথানে অংশ নেয়া ছাত্র-জনতার দাবি ও প্রত্যশা জানাই এই সফরের উদ্দিশ্য। স্বৈরাচার পতনের পর যে নতুন বাংলাদেশ সেই নতুন বাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মের প্রতাশা ও দাবিগুলো কি সেগুলোর ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশের কার্যক্রম পরিচারনা করাই এই সফরের উদ্দিশ্য বলে জানান সমন্বয়করা।

ট্যাগস :

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রৌমারীতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত 

তরুণ প্রজন্মের প্রতাশায় নতুন বাংলাদেশ গড়তে কুড়িগ্রাম সফর করলেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা  

আপডেট সময় : ০৯:৩৮:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
তরুণ প্রজন্মের প্রতাশায় নতুন বাংলাদেশ গড়তে কুড়িগ্রাম সফর করলেন কেন্দ্রীয় সমন্বয়করা

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

গণঅভ্যুথানের প্ররণায় শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ এবং দুর্ণীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে কুড়িগ্রামে ছাত্র নাগরিকের সাথে বৈষম্যবিরোধী কেন্দ্রীয় সমন্বয়কদের  মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার বিকেলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে এ মতবিনিময় সভার আয়োজন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।

এতে বৈষম্য ও দুর্ণীতিমুক্ত দেশ গড়তে কুড়িগ্রাম জেলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারী ছাত্র-জনতার মতামত নেন কেন্দীয় সমন্বয়করা।

জেলায় জেলায় সফর উপলক্ষে সোমবার রাতে কুড়িগ্রামে আসেন আবু সাইদ লিয়ন, তারিকুল ইসলাম, রকিব মাসুদ, এস আই শাহিন, মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা,আব্দুল মুলঈম, মিশু আলী সুহাস, মো: জহির রায়হান, ফিজাদুর রহমান দিবস, সুমন বসনিয়া, সজিব ইসলাম, আব্দুর রফিকের ১২ জন কেন্দ্রীয় সমন্বয়কের একটি দল।

সকালের দিকে তারা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ পরিবারের বাড়িতে গিয়ে সাক্ষাৎ করেন। পরে বিভন্ন রাজনৈতিক দল ও প্রশাসেন কর্তা ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেন তারা। পরে বিকেলে কলেজ মাঠে ছাত্র-জনতার মুখে সরকারি বিভিন্ন দপ্তরে অনিয়ম, দুর্ণীতি ও আশা আকাংখার কথা শোনেন তারা।

কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক মুনতাহিনা মাহজামিন মোহনা ও মিশু আলী সুহাস জানান, বৈষম্যবিরোধী চাত্র আন্দোলনের ৯টি প্রতিনিধি দল গোটা বাংলাদেশের জেলা ও বিভাগগুলোতে সফরে বের হয়েছে। এর উদ্দিশ্য হলো গত ৫ আগষ্টের গণ অভ্যৎানে দেশের প্রতিটিস্তরের মানুষ সব জায়গা থেকে অংশ গ্রহণ করেছে।  পরবর্তীতে বন্যাসহ বিভিন্ন পরিস্থিতিতে এসব মানুষের কাছে পৌছানো সম্ভব হয়নি, তাদের কথা শোনা সম্ভব হয়নি।  গণ অভ্যুথানে অংশ নেয়া ছাত্র-জনতার দাবি ও প্রত্যশা জানাই এই সফরের উদ্দিশ্য। স্বৈরাচার পতনের পর যে নতুন বাংলাদেশ সেই নতুন বাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মের প্রতাশা ও দাবিগুলো কি সেগুলোর ভিত্তিতে নতুন বাংলাদেশের কার্যক্রম পরিচারনা করাই এই সফরের উদ্দিশ্য বলে জানান সমন্বয়করা।