ঢাকা ০৩:১৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
শিরোনাম ::
সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রৌমারীতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত  কুড়িগ্রামে বিয়ের ৩ সপ্তাহের মাথায় নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার  বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টি  রৌমারী উপজেলার আহব্বায়ক কমিটির অনুমোদন   আজ দুপুর ১টার মধ্যে ১২ জেলার ওপর দিয়ে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের শঙ্কা কুরবানির বিধান ও কি পরিমান ঋণ থাকলেও তার ওপর কুরবানি করা ওয়াজিব কুড়িগ্রামে নানা আয়োজনে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস পালন কচাকাটায় শহীদ জিয়াউর রহমানের শাহাদাৎ বার্ষিকীতে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল রৌমারীতে মা ও শিশু সহায়তা কর্মসূচি বাস্তবায়ন কমিটির প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত রৌমারীতে বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে ১০০ মিটার রাস্তা ভেঙ্গে ৮ গ্রামের মানুষের দুর্ভোগ কুড়িগ্রাম সীমান্ত দিয়ে ৯ নারী পুরুষ ও শিশুকে পুশইন করেছে বিএসএফ

গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ বাস্তুচ্যুত

ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। খবর আলজাজিরার।

ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, গাজায় গণহারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। গাজার সব এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকায় অনেক পরিবার বারবার বাধ্য হচ্ছেন পালিয়ে যেতে।

হামাসের হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি হামলায় এরই মধ্যে ২২ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৭ হাজার ৯১০ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েক হাজার মানুষ।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম দিকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় হামলা চালায়। ফলে ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে অধিকাংশ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজায় এসে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তবে দক্ষিণ গাজাও নিরাপদ নয় বলেই জানিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, শহরটিতে শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসেছে হামাস।

ট্যাগস :

সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রৌমারীতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত 

গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ বাস্তুচ্যুত

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। খবর আলজাজিরার।

ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, গাজায় গণহারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। গাজার সব এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকায় অনেক পরিবার বারবার বাধ্য হচ্ছেন পালিয়ে যেতে।

হামাসের হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি হামলায় এরই মধ্যে ২২ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৭ হাজার ৯১০ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েক হাজার মানুষ।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম দিকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় হামলা চালায়। ফলে ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে অধিকাংশ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজায় এসে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তবে দক্ষিণ গাজাও নিরাপদ নয় বলেই জানিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, শহরটিতে শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসেছে হামাস।